bangla sex story 2025 - কেয়ার বাধ না মানা যৌবন

 কেয়া বয়স এখন ২৩ বছর। সে তার দুলাভাই এর সাথে থাকে। তার শরীরে বাড়ন্ড যৌবন। রস যেন তার শরীরের কানায় কানায় টস টস করছে। তার শরীরের জ্বালায় সে তার আপাকে প্রায়ই বিয়ে দেওয়ার কথা বলে। কিন্তু কেয়ার দুলাভাইয়ের হাতে টাকা পয়সা এখন নেই বলে বিয়ে দেওয়া সম্ভব নয় বলে জানিয়ে দিয়েছে। এদিকে যৌবনের জ্বালায় কেয়া প্রায় পাগলপ্রায়। প্রায়ই রাতে তার ঘুম ভেঙ্গে যায় গুদের রস ঝরে যাওয়ায়। এত কষ্ট থেকে কেয়া পরিত্রান চায়। তার যৌবনের জ্বালা মেটানোর মত কোন প্রেমিক এখনও কেয়া জোটাতে পারেনি।একদিন তার দুলাভাই গ্রাম থেকে ফজলু নামের একটা জোয়ান মজুর জোগাড় করল তার বাড়ির কাজে সাহায্য করল্। গ্রামের কাজ করা লোক। তার শরীর যেন পেশীতে গাথা। যে যখন খালি গায়ে কাজ করত কেয়া চুপিচুপি ফজলুর সুন্দর শক্তসামর্থ শরীরটাকে দেখত। তার মনে মনে খুব লোভ হত ফজলুর শরীরটাকে দেখে।


সে যখন ফজূর শরীরটা দেখত তখন আনমনে নিজের গুদ আর দুধগুলো ডলত। মাঝে মাঝে সে ডলতে ডলতে গুদের রসও ছেড়ে দিত্। কিন্তু তাও তার মনে শান্তি হত না। না পেরে কেয়া এক সময় সিন্ধান্ত নিল ফজলূকে চোদার জন্য। কিভাবে ফজুলকে একা পাওয়া যায় তারই ফন্দি ফিকির করতে লাগল কেয়া।একদিন সন্ধ্যায় ফজলুকে কায়দামত একা ঘরে পেল কেয়া। সেদিন কেয়ার দুলাভাই ফজলুকে ঘরের সব চাল ঝেরে পরিস্কার করতে বলেছিল। কাজ শেষ করতে করতে ফজলুর সন্ধ্যা হয়ে গেল। কেয়ার দুলাভাই বন্ধুদের সাথে গল্প করতে করতে বাইরে চলে গেল। কেয়ার বড় বোনও শরীর খারাপ বলে খেয়ে দেয়ে আগেই শুইয়ে পড়ল। কেয়া তখন ফজলু ভাই একটু শুন তো বলে ওকে ঘরে ডেকে নিয়ে এল। ফজলু আবার কি কাজ করতে হবে এই ভেবে গজরাতে গজরাতে তার ঘরে চলে এল। ফজলু ঘরে ঢুকলে কেয়া ঝট করে ঘরের দরজা বন্ধ করে দিল।


তারপর সে ফজলুকে জরিয়ে ধরে কসে কসে চুমু খেতে লাগল। ফজলু অবাক হয়ে গেল। কি হচ্ছে এসব, তারপর সে একটা সুন্দরী যুবতীর চুমু খেয়ে চুপ মেরে গেলে, চুপচাপ সে চুমু খেয়ে যেতে লাগল। তার কামভাবও আস্তে আস্তে বাড়তে লাগল আর লুঙ্গির ভিতরের বাড়াটা আস্তে আস্তে খাড়া হতে লাগল। কেয়া ফজলুর বাড়াটা জরিয়ে থাকা অবস্থায় অনুভোব করতে পারছিল। সে ঝট করে এবার ফজলুর লুঙ্গিটা খুলে বাড়াটা চুষতে শুরু করল। ফজলু এতে বেশ  আরাম পেতে লাগল। সে কোন বাধা না দিয়ে চুপচাপ বাড়া চোষার মজা নিতে লাগল। যখন তার আরাম আরও বেড়ে গেল সে কেয়ার মাথা ধরে বাড়াটা পুচ পুচ করে কেয়ার মুখে জোরে জোরে ঢুকাতে আর বের করতে লাগল। বাড়াটা ততক্ষনে বেশ বড় হয়ে গেছে। এত বড় বাড়া কেয়ার মুখে নিতে বেশ কষ্ট হচ্ছে। সে অক অক করে কাশতে লাগল। ফজলু এবার বাড়া কেয়ার মুখ থেকে বের করে কেয়াকে বিছানায় নিয়ে গেল।



সেখানে সে আস্তে আস্তে করে কেয়ার সব জামাকাপড় খুলে ফেলল। কামুক্ত কেয়া কোন বাধা দিল না বরং ফজলুকে জামা খুলতে আরও সাহায্য করল। দুজনেই এবারে জামা কাপড় খুলে উলঙ্গ হয়ে গেল। এবার একে অপরকে ওরা জড়াজড়ি করে আদর করতে লাগল। ফজলু কেয়ার দুধগুলোকে বেশ করে টিপে টিপে তুল তুল করে দিল্। কেয়া এতে বেশ আরাম পেল। সে এক হাতে ফজলুকে জরিয়ে ধরে রইল আর আরেক হাতে ফজলুর পাসা ধরে টিপতে লাগল্। ফজলু বাড়াটা শক্ত হয়ে টন টন করছে। সে আর সইতে পারছে না। বাড়াটা সে এখন কেয়ার গুদে ঢুকাতে চায়। কেয়াও বাড়াটা গুদে নেওয়ার জন্য অস্থির। ফজলু গুদে বাড়া ঢুকাবো কি বলাতে কেয়া বলল এখনই ঢুকাও বোকাচুদা বলে গাল পাড়ল। ফজলু তখন আর দেরী না করে বাড়ার গোল মাথাটা গুদে ঢুকিয়ে প্রথমে লম্বা স্বাস নিল, তারপর হুহহ শব্দ করে বিশাল এক ঠাপ দিল্।


বাড়ার গরম ভাবে ‍কেয়া আরামে গলে গেল। সে ওহহহহ কি আরাম বলে স্বাস ফেলল, তারপর ওহহহ উমম উম আহহ শিতকার দিতে দিতে ঠাপের মজা নিতে লাগল। ফজলু কেয়ারকে একটু পর হামাগুড়ি মত বসাল আর তার বাড়াটা পেছন থেকে গুদে সেট করে আবার ঠাপ শুরু করল্। এবার কেয়া আগের চেয়ে আরও বেশী আরাম পেতে লাগল কারণ বাড়াটা তার গুদের অনেক গভীর পর্যন্ত ঢুকে যাচ্ছে। সে ওহহহ ওফফ করে শব্দ করতে করতে প্রচন্ড মজা নিতে লাগল। এভাবে অনেকক্ষন ধরে ঠাপ দেওয়ার ফজলু আরামে আরামে কেয়ার গুদে বাড়ার রস সরসর করে ঢেলে দিল্। কেয়াও প্রায় একই সময়ে গুদের রস ধরে রাখতে না পেরে ছেড়ে দিল। ওরা দুজনেই চোদাচুদি করে চরম আরাম পেল। ওরা ঠিক করল রাতে সবাই ঘুমিয়ে গেলে এরপর থেকে গোপনে চোদাচুদির কাজটা চালিয়ে যাবে।

إرسال تعليق

0 تعليقات